শিক্ষা ও জ্ঞান মূলক স্ট্যাটাস
অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা।
এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।
আমি শুনলাম এবং ভুলে গেলাম,
আমি দেখলাম এবং মনে রাখলাম,
আমি করলাম আর বুঝতেও পারলাম।
আমরা যতই অধ্যয়ন করি ততই আমাদের অজ্ঞানতাকে আবিষ্কার করি।
আমরা অজ্ঞ থাকবো বলে বদ্ধপরিকর ছিলাম আর আমাদের শিক্ষকরা আমাদের মন পাল্টানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলো।
অজ্ঞতার মধ্যে জ্ঞানের বিস্তার যেন অন্ধকারের মধ্যে আলোর প্রবেশ ।
জ্ঞান হল সকল প্রকার সম্পদের জননী।
বিদ্যাশিক্ষার ডিগ্রী আছে জ্ঞানের কোনো ডিগ্রী নেই;
জ্ঞান ডিগ্রীবিহীন ও সীমাহীন।
মন বিজ্ঞান হল আত্মার বিজ্ঞান।
যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়,
তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে?
জ্ঞানকে উপেক্ষা করে কেবল ক্ষমতার পেছনে ছুটলে আমাদের ধ্বংস অনিবার্য।
যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন।
যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়,
ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
একটা বৃদ্ধের যৌবন হলো তার জীবনের অভিজ্ঞতা,
শিক্ষা ও যৌবনের সমন্বয়। তার সাথে যুবকের যৌবন কী করে পারবে?
কন্ঠকে নয়, শব্দকে ধরে তোলো |
মনে রেখো- ঝড় নয়,
বৃষ্টিতেই ফুল বেড়ে ওঠে।
শিক্ষাই সর্বোত্তম বিনিয়োগ।
শিক্ষার লক্ষ হল সামাজিক কার্যকারিতার জন্য যোগ্যতা অর্জন করা।
দেহের সৌন্দর্যের চাইতে চিন্তার সৌন্দর্য অধিকতর মোহময় ও এর প্রভাব যাদুতুল্য।
মানুষের ৫টি মৌলিক অধিকারের মধ্যে শিক্ষা অন্যতম চারটিকে প্ররোচিত করে।
আমাদের শিক্ষার মধ্যে এমন একটি সম্পদ থাকা চাই যা কেবল আমাদের তথ্য দেয় না,
সত্য দেয়; যা কেবল ইন্ধন দেয় না, অগ্নি দেয়।
তুমি আমাকে শিক্ষিত মা দাও,
আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দিবো।
যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত।
মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন
মানুষ মরে গেলে পচে যায়,
বেঁচে থাকলে বদলায়,
কারণে-অকারণে বদলায়।
কেবল শিক্ষাই পারে দেশকে দারিদ্র মুক্ত করতে।
ওঠো, জাগো, নিজে জেগে অপরকে জাগাও।
আমরা জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহন করি না বলে আমাদের শিক্ষা পরিপূর্ণ হয় না।
শিক্ষা মানুষকে সকল অবস্থায় সহনশীল হতে শিখায়।
জীবন আর সময় হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক |
জীবন শেখায় সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে আর সময় শেখায় জীবনের মুল্য দিতে।